Tuesday, March 15, 2011

R-Enable এর মাধ্যমে উইন্ডোসের রেজ্রেস্ট্রী এডিটর,cmd,task ম্যানেজার,Run এবং ফোল্ডার অপশন রিস্ট্রোর করা

বেশিরভাগ টাইমেই কম্পিউটার ভাইরাস,ত্রোজন এসবের মাধ্যমে ইনফেক্টেট হলে রেজ্রেস্ট্রী এডিটর, cmd,task ম্যানেজার,Run এবং ফোল্ডার অপশন ডিস্যাবেল হয়ে যায়।ইনফেক্টেট পিসিতে কোন এন্টিভাইরাস দিয়ে স্ক্যান করে এগুলিকে ডিলিট মারলেও আগের কোডের এবসেন্টে রেজ্রেস্ট্রী এডিটর, cmd,task ম্যানেজার,Run এবং ফোল্ডার অপশন ডিস্যাবেল হয়ে যায়।ম্যানুয়ালী এই সমস্ত রেজ্রেস্ট্রী কোডগুলি ফাইন্ড করে R-Enable করা একটি চুনোতির কাজ। R-Enable উইন্ডোসের একটি হ্যান্ডী এপ্লীকেশন যার মাধ্যমে সহজেই রেজ্রেস্ট্রী এডিটর, cmd,task ম্যানেজার,Run এবং ফোল্ডার অপশন এগুলিকে রি-এন্যাবেল করা যাবে। R-Enable মিসিং কোডগুলিকে আবার প্রিভিয়াস স্টেজে প্লেস করে দেয় এবং এটিকে ইনস্টলেশনের কোন জরুরত নেই কারন এটি ফুললী পোর্টবেল এপ্লীকেশন।

ভাইরাস আক্রান্ত ফোল্ডার অপশন ফিরিয়ে আনুন চোখের নিমিষে

পরম করুনাময় আল্লাহতায়ালার নামে শুরু করছি।

আশা করি আল্লাহর অশেষ দয়ায় সকলে ভালো আছেন।

ফোল্ডার অপশনে ভাইরাস আক্রান্ত হওয়া একটি কমন সমস্যা।হাইড ফাইলগুলো অনেক সময় ভাইরাসের কারনে শো করা যায় না।আবার সময় ফাইল হাইড করলেও শো হয়ে থাকে ।ফোল্ডার অপশনে সমস্যা হলে এরকম সমস্যায় পড়তে হয় ।আপনি যদি এরকম সমস্যায় পড়ে থাকেন বা পড়ার আশংকা করেন তাহলে http://www.mediafire.com/?jmnh3nyghyi ঠিকানা থেকে মাত্র ৭৭৫ বাইটের FOLDER OPTION ENABLE নামের ছোট্ট ফাইলটি নামিয়ে নিন।ফাইলটি দুই ক্লীক দিয়ে চালু করুন ।যেকোন একটি কি চাপুন এবং পিসি রিস্র্স্টাট দিন।এখন দেখুন ফোল্ডার অপশনে আর কোন সমস্যা নেই ।

Download

ডাউনলোডের আগেই ভাইরাস স্ক্যান করুন

ইন্টারনেট ব্যবহার করলে প্রতিনিয়তই বিভিন্ন সফটওয়্যার বা ডকুমেন্ট ডাউনলোড করা হয়। কিন্তু ডাউনলোড করার পরে যদি দেখা যায় সফটওয়্যার বা ডকুমেন্টটিতে ভাইরাস আছে তাহলে কেমন লাগে! কিন্তু ডাউনলোড করার আগেই যদি এসব সফটওয়্যার বা ডকুমেন্ট স্ক্যান করা যেত তাও আবার ২২টি জনপ্রিয় এন্টিভাইরাস দ্বারা তাহলে কেমন হতো! এজন্য যে সফটওয়্যার বা ডকুমেন্টটি ডাউনলোড করতে চান সেটির লিংক কপি করে http://scanner.novirusthanks.orgএই সাইটে যান এবং Scan Web Address এ ক্লিক করে লিংকটি পেস্ট করে Submit Address এ ক্লিক করুন। তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে ২২টি এন্টিভাইরাস দ্বারা লিংকের সফটওয়্যার বা ডকুমেন্টটি স্ক্যান করে ফলাফল দেবে। বিভিন্ন সময় দেখা যায় ওয়েবসাইটে ভাইরাস বা মালওয়্যার আছে। এখানে উক্ত সাইটের লিংক পেস্ট করে স্ক্যান করলেও ফলাফল পাওয়া যাবে। আর যদি কম্পিউটারের কোন ফাইল (সর্বোচ্চ ২০ মেগাবাইট) স্ক্যান করতে চান তাহলে Scan File থেকে Browse বাটনে ক্লিক করে কম্পিউটারের ফাইলটি নির্বাচন করে Submit File করলেই হবে।

Monday, March 14, 2011

ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে আপনার নোকিয়া ফোনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লহ। মোবাইল আমাদের সকলের কাছে একটি প্রিয় জিনিস। বর্তমানে নোকিয়ার ফোনই সবার হাতে বেশি দেখা যায়। প্রায় সবারই ইচ্ছা হয় নোকিয়ার একটি ভাল মোবাইল ব্যবহার করার এবং তাতে ভাল ভাল সফটওয়ার ব্যবহার করার। আর নোকিয়ার ভাল মোবাইল বলতে বর্তমানে Touch মোবাইলগুলোই সেরা। নিজের প্রিয় মোবাইলটি মানুষের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য আমরা মোবাইলকে সুরক্ষা কোড দিয়ে সুরক্ষিত রাখি। অনেক সফটওয়্যারও রয়েছে, যেগুলো দিয়ে মোবাইলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।
কিন্তু আমি আজকে আপনাদের যে সুরক্ষা সফট্ওয়ারটির কথা বলব সেটি একেবারে ভিন্ন। এটি লক/আনলক করতে প্রয়োজন হয় আপনার আঙ্গুলের ছাপ। আর এই ভিন্নধর্মী সফট্ওয়ারটির নাম হল “Fingerprint”। বাজারে এই সফট্ওয়ারটির দাম $4.99 ডলার। কিন্তু আপনাদেরকে আমি এই সফট্ওয়ারটির Crack Version উপহার দিলাম।
নিচে সফট্ওয়ারটির ওয়েবসাইট থেকে নেওয়া ইংরেজিতে এর সম্পর্কে কিছু তথ্য ও ব্যাবহার দিলাম।
Description When the Finger Print screen pops up, you need to touch your finger to the screen to be “scanned” for your identity, there will be vibration and beep sounds during the scan. The phone will be unlocked not depend on whose finger it is, but on how many beeps or vibrations since your finger touch the screen Play the trick with your friend to show off your phone and make some fun with this top quality and most popular app TODAY!
How to use Unlock Condition (times) – Beep/Vibrate times to unlock – if you set it to 0, once your finger is removed, the phone will be unlocked! – if you set it to 3, remove your finger after hearing 3 beeps or the phone vibrate for 3 times, the phone will be unlocked! Otherwise, an “Access Denied” red box will be displayed
তবে হ্যা আপনার মোবাইলটি যদি হ্যাক (Hack) করা না থাকে তাহলে আপনার মোবাইলে সফট্ওয়ারটি ইন্সটল হওয়ার সময় সার্টিফিকেট এক্সপায়ার্ট (Certificate Expired) বা Certificate Error contact the software publisher ইত্যাদি রকমের তথ্যাদি দেখাতে পারে। এজন্য হয় আপনার মোবাইলটি হ্যাক করা থাকতে হবে আর না হলে সফট্ওয়ারটি আপনাকে সাইন (Sign) করে ঢুকাতে হবে। সফট্ওয়ারটি সাইন করার জন্য এখানে ক্লিক করতে পারেন।
এই সফটওয়ারটি যেসব মোবাইলে সাপোর্ট করবে তা হল-
Nokia: 5228, 5230, 5233, 5235, 5250, 5530, 5800, C6, N97, N97 Mini, X6, X7, C6
Sam sung: GT i8910 Omnia
Sony-Ericsson: U1 Satio, U5 Vivaz, U8 Kanna
***************************************************************************************************
অনেক কথা বললাম এখন ডাউনলোডের পালা।
http://www.mediafire.com/?esutfnn7xle0w4i

মোবাইলের তথ্য জেনে নিন আইএমইআই নম্বরের মাধ্যমে

প্রত্যেকটা মোবাইল ফোনের সতন্ত্র আইএমইআই (IMEI) নম্বর থাকে। এই আইএমইআই নম্বর দ্বারা জানা যায় মোবাইল কোন ব্যান্ডের, কোন মডেলের এবং কোথায় তৈরী হয়েছে।
আইএমইআই (IMEI) নম্বর জানা: মোবাইল ফোনে *#06# চাপলে ১৫-১৭ ডিজিটের সিরিয়াল নম্বর বা IMEI নম্বর আসবে। অথবা মোবাইল ফোনের ব্যাটারী খুললে সেটের সাথের স্টিকারে সিরিয়াল নম্বর বা IMEI নম্বর লিখা পাওয়া যাবে।
তথ্য জানা: বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য www.zalex.name থেকে Check IMEI সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ইনস্টল করে চালু করুন। এবার মোবাইল ফোন থেকে প্রাপ্ত সিরিয়াল নম্বর বা IMEI নম্বর এর প্রথম ৯ ডিজিট IMEI অংশে লিখে সার্চ করুন তাহলে নিচে ব্যান্ড, কোন মডেল এবং কোথায় তৈরী তার তথ্য আসবে।

ইন্টারনেটের মাধ্যমে ফোল্ডার এবং ডেক্সটপ শেয়ার করা

ইন্টারনেটের মাধ্যমে বড় বড় ফাইল শেয়ার করা বেশ ঝামেলার। কাউকে বড় কোন ফাইল পাঠাতে চাইলে বিভিন্ন ফ্রি হোষ্টিং সাইটে আগে আপলোড করতে হয় এবং ডাউলোডের লিংক দিতে হয়। কিন্তু আপনি জিব্রিজ দ্বারা সহজেই আপনার কম্পিউটারের ফোল্ডারকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে শেয়ার দিতে পারবেন। ফলে আপনাকে কষ্ট করে বড় বড় ফাইল আপলোড করতে হবে না। প্রাপক অনেকটা পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের মতো আপনার কম্পিউটারে থেকে ফোল্ডার বা ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারবে। এজন্য উভয়কে জিমেইল একাউন্ট এবং জিব্রিজ সফটওয়্যারটি থাকতে হবে। ২.০২ মেগাবাইটের ফ্রি এই সফটওয়্যাটি www.gbridge.com থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।
এবার সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করে জিমেইল আইডি দ্বারা জিব্রিজ লগইন করুন। কোন জিমেইল ব্যবহারকারীকে আমন্ত্রণ করতে চাইলে Invite Friend বাটনে ক্লিক করে জিমেইল ব্যবহাকারীদের আমন্ত্রণ জানাতে পারেন। এরপরে কোন জিমেইল ব্যবহাকারী অনলাইনে থাকলে তা বোঝা যাবে। কারো সাথে চ্যাটিং করতে চাইলে উক্ত আইডির উপরে মাউস দ্বারা ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে স্বাভাবিকভাবে চ্যাটিং করতে পারবেন।
ফোল্ডার শেয়ার দেওয়া: আপনার কম্পিউটারের যেকোন ফোল্ডার আপনি নির্দিষ্ট কোন ইউজারকে বা সবাইকে শেয়ার দিতে পারেন। এজন্য Create Secure Share বাটনে ক্লিক করুন। এবার যে ফোল্ডার শেয়ার দিতে চান সেটি নির্বাচন করে OK করুন। আপনি যদি নির্দিষ্ট কিছু ইউজারকে শেয়ার দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারগুলো নির্বাচন করুন। আর যদি সেভ থাকা সকল ইউজারদের শেয়ার দিতে চান তাহলে Allowed চেক করুন। আর যদি ভবিষ্যতে যুক্ত হবে এমন ইউজারসহ সকলকে শেয়ার দিতে চান তাহলে Allow all friends (include future new friends) নির্বাচন করুন। এরপরে OK করুন এবং পরবর্তী ম্যাসেজেও OK করুন। পূর্বে যদি কোন ইউজারকে নির্বাচিত করে থাকেন তাহলে তাদেরকে উক্ত ফোল্ডার দেখার আমন্ত্রণ জানানো হবে কিনা এমন ম্যাসেজ আসবে। যেখানে Yes Send Now করলে উক্ত ইউজারেররা নোটিফিকেশন পাবে, আর No করলে স্বাভাবিকভাবে শেয়ার সক্রিয় হবে এবং শেয়ার করা ফোল্ডারটি একটি ওয়েব লিংক হিসাবে ডিফল্ড ব্রাউজারে খুলবে। এখন যদি নির্দিষ্ট কাউকে শেয়ার করা ফোল্ডারের লিংকটি দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারের উপরে ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Share Link বাটনে ক্লিক করুন। এখানে উপরের মূল পেজ বা নিচের শেয়ার করা ফোল্ডারের উপরে ক্লিক করলে তা চ্যাটিং এর ম্যাসেজ হিসাবে লিংকটি পৌছে যাবে। আপনার লিংকটি পেয়ে উক্ত ইউজার ইচ্ছামত শেয়ার করা ফোল্ডারের তথ্য দেখতে বা ডাউনলোড করতে পারবে।
ডেক্সটপ শেয়ার দেওয়া: আপনি যদি আপনার ডেক্সটপ কোন জিব্রিজ ব্যবহারকারীতে শেয়ার পেতে চান তাহলে যার ডেক্সটপ দেখতে চান তার আইডির চ্যাটিংএ ম্যাসেজ পাঠান। এবার উক্ত ব্যবহারকারী চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Desktop Share Invitation এ ক্লিক করলে আপনি আমন্ত্রণ পাবেন যা একসেপ্ট করলে আপনি উক্ত ব্যবহারকারীর ডেক্সপট দেখতে পাবেন। যা আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পাববেন।
এছাড়াও Options থেকে নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ নির্ধারণ করে দেয়া যাবে। জিব্রিজ থেকে সাইট আউট করতে Log Off মেনু থেকে Switch User or Change Log in Setting এ ক্লিক করলে লগআউট হবে।

ইউটিউব থেকে উচ্চমানের ভিডিও ডাউনলোড করুন

ভিডিও শেয়ারিং সাইটগুলো এখন বেশ জনপ্রিয়। এর মধ্যে গুগলের ইউটিউব থেকে ভিডিও আপলোড এবং ডাউনলোড হয় সবচেয়ে বেশী। কিন্তু অনলাইনের এই সব ভিডিওগুলো ফ্লাশ বেসড হওয়াতে এগুলোর বেজুলেশন বেশী থাকে না ফলে পর্দাজুড়ে দেখলে ভাল দেখায় না। আবার অন্য ফরম্যাটে কনভার্ট করলেও একই অবস্থা থাকে। সাধারণত ইউটিউব থেকে যে ভিডিওগুলো ডাউনলোড করি সেগুলো 320×240 রেজুলেশনের হয়ে থাকে। কিন্তু আপনি নতুন ভিডিও ডাউনলোড করতে চান তাহলে তা আরো উচ্চ রেজুলেশনে ডাউনলোড করতে পারেন। আপনি যদি http://youtube.com/watch?v=E2s14T6x5AM ঠিকানার ভিডিও ডাউনলোড করেন তাহলে তা 320×240 রেজুলেশনে ডাউনলোড হবে। আর উপরোক্ত ভিডিওএর ঠিকানার শেষে &fmt=6 যুক্ত করে ডাউনলোড করলে তা 448×336 রেজুলেশনে ডাউনলোড হবে। আর যদি শেষে &fmt=18 যুক্ত করে ডাউনলোড করলে তা 480×360 রেজুলেশনে ডাউনলোড হবে। উচ্চ রেজুলেশনে ভিডিও ডাউনলোড পুরাতন ভিডিওর ক্ষেত্রে নাও হতে পারে তবে নতুন আপলোড করা ভিডিও এভাবে উচ্চ রেজুলেশন ডাউনলোড হবে।

উইন্ডোজের ওয়েলকাম স্ক্রীন পরিবর্তন করুন

আর কত দিন উইন্ডোজের ডিফুয়েল্ট ওয়েলকাম স্ক্রীন ,
উইন্ডোজের ওয়েলকাম স্ক্রীন পরিবর্তন করুন
উইন্ডোজের ওয়েলকাম স্ক্রীন একই তা দেখতে আমরা বিরক্ত হচ্ছি মনে হয় , আসুন
আমরা উইন্ডোজের ডিফুয়েল্ট ওয়েলকাম স্ক্রীন পরিবর্তন করি
Logon Software দিয়ে
ডাউনলোড লিংক 3.6 MB

ইন্টারনেটের একটি কাজের টিপ্স

আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি তারা প্রায়ই এই সমস্যাটার সম্মুখীন হই সমস্যাটি হলো Access Denied , please contact your server team
এই সমস্যাটি হলে আপনি নিজেই এটি সমাধান করতে পারবেন , এর জন্য আপনাকে যা করতে হবঃ
প্রথমে Start মেনুতে যান , সেখান থেকে Run এ যান এখন এইখানে লিখুন ping 8.8.4.4 -t এবার Enter দিন এখন আপনার ওয়েব ব্রাউজারটি ওপেন করু দেখুন ঠিক হয়ে গেছে।
কোন সমস্যা হলে আমাকে জানান

আইকনে ইফেক্টস দেওয়া

আমরা সবসময়ই আইকন ব্যবহার করে থাকি। কোন প্রোগ্রাম খোলার সময় মাউসে দুইবার ক্লিক করে বা নির্বাচন করে এন্টার চেপে খুলে থাকি। এমন সময় যদি উক্ত প্রোগ্রামের আইকনে একটু ইফেক্টস দেওয়া যেত তাহলে কেমন হতো! ইউবারআইকন সফটওয়্যার ইনষ্টল করা থাকলে আপনি এমন সুবিধা পাবেন। ১.৫৩ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি http://ubericon.com থেকে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন। এবার প্রোগ্রামটি চালু করুন, তাহলে দেখবেন সিস্টেমট্রেতে এর আইকন দেখা যাবে। এবার ডেস্কটপ, ড্রাইভ বা ফোল্ডারের যেকোন আইকনে মাউস দ্বারা দুইবার ক্লিক করে খুলুন এবং দেখুন একধরনের ইফেক্টস হচ্ছে। আপনি ইফেক্টস পরিবর্তন করতে চাইলে সিস্টেমট্রের ইউবারআইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে মেনু থেকে প্লাগইন্সে গিয়ে পছন্দমত ইফেক্টস নির্বাচন করুন,যার উপরে সেটিংও পরিবর্তন করতে পারবেন। প্রোগ্রামে ফোল্ডারের প্লাগইন্স ফোল্ডারে প্লাগইন্সের সোর্সকোড পাবেন যা আপনি পরিবর্তন বা এরূপ নতুন আরেকটি তৈরী করতে পারবেন। আপনি যদি প্রোগ্রামটি উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় চালু করতে চান তাহলে মেনু থেকে Run at Start up এ ক্লিক করুন। সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে সফটওয়্যারটি বাংলা ভাষাতে রয়েছে। বাংলাতে পেতে মেনু থেকে Language এ গিয়ে বাংলা নির্বাচন করুন।

পাসওয়ার্ড দেখার সফটওয়্যার

বিভিন্ন সফটওয়্যারে বা অনলাইনে আমরা যে পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকি তা স্টার (*) বা ● হিসাবে দেখা যায়। ফলে আপনার টাইপ করা পাসওয়ার্ডের লেখা (টেক্সট) দেখা যায় না। কোন কারণে আপনি যদি পাসওয়ার্ড দেখতে চান তাহলে পাসওয়ার্ড ভিউয়ার সফটওয়্যারের সাহায্যে দেখতে পারেন। ১১৩ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি http://www.itsamples.com/software/pwv.html সাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে। এবার জিপ ফাইলটি আনজিপ করে PW Viewer রান করে হাতের উপরে মাউস ধরে উপরের টারগেটটি যেকোন পাসওয়ার্ডের উপরে নিয়ে গেলে পাসওয়ার্ডটির লেখা (টেক্সট) দেখাবে।

লুকিয়ে রাখুন যেকোন উইন্ডো

চলন্ত বিভিন্ন উইন্ডো সিস্টেম ক্রাসের কারণে অদৃশ্য হয়ে গেলে সেগুলোকে ফিরিয়ে আনা, চলন্ত কোন প্রোগ্রাম (উইন্ডো) লুকিয়ে রাখা বা নিজের লুকিয়ে রাখা উইন্ডো দৃশ্যমান করা যাবে আনহাইডার সফটওয়্যারের সাহায্যে। ছোট এই সফটওয়্যার দ্বারা আপনি যেকোন উইন্ডো অদৃশ্য করতে পারেন। ফলে অফিসে বা বাসায় ডাউনলোড, গেম বা ওয়েব পেজ ইত্যাদি লুকিয়ে রাখতে পারেন। মূল উইন্ডো টাস্কবার এবং টাস্ক ম্যানেজার থেকে লুকালেও মূল পটভুমিতে কাজ ঠিকই চলবে। ২১৬ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি www.download.com/Unhider থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে।

সহজেই একাধিক ফোল্ডার শেয়ার করা


লোকাল নেটওয়ার্ক থাকলে আমরা কম্পিউটারের ড্রাইভ এবং ফোল্ডার শেয়ার দিয়ে থাকি যা স্বাভাবিকভাবে ফোল্ডার বা ড্রাইভের প্রোপার্টিস থেকে শেয়ার করা হয়। কিন্তু উইন্ডোজে ফোল্ডার শেয়ার উইজার্ডের সাহায্যেও ফোল্ডার বা ড্রাইভ শেয়ার দেওয়া যায়। এজন্য রানে গিয়ে (Ctrl+R চেপে) SHRPUBW.EXE লিখে এন্টার করলে Create Shared Folder উইজার্ড আসবে। এখানে Browse… বাটনে ক্লিক করে যে ফোল্ডার বা ড্রাইভ শেয়ার করতে চান তা নির্বাচন করুন। অথবা Folder to share এ উক্ত ফোল্ডার বা ড্রাইভের লোকেশন লিখে দিন। এবার Share name এ শেয়ারের নাম দিন। এবার Next> বাটনে ক্লিক করে শেয়ার করা ফোল্ডারকে কতটুক অন্যের ব্যবহারের অনুমতি দেবেন তা নির্ধারণ করে Finish বাটনে ক্লিক করলে নতুন একটি মেসেজ আসবে যেখানে OK করলে শেয়ার শেষ হয়ে আবার নতুন Create Shared Folder উইজার্ড আসবে। এভাবে ইচ্ছামত অনেক ফোল্ডার সহজে শেয়ার করা যাবে।

উইন্ডোজে চলন্ত প্রোগ্রাম লুকিয়ে রাখুন

ওয়াচক্যাট ২.০ ফ্রি সফটওয়্যারের সাহায্যে সহজেই যে কোন চলন্ত প্রোগ্রাম লুকিয়ে রাখা যাবে। সফটওয়্যারটি চালু করলে সিস্টেম ট্রেতে এর আইকন দেখা যাবে। আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে চলন্ত সকল প্রোগ্রাম দেখা যাবে। এবার যেটির উপরে ক্লিক করবেন সেই উইন্ডো লুকাবে। কিন্তু উক্ত প্রোগ্রামের কাজ স্বাবাবিক ভাবে পটভুমিতে চলবে। আবার ফিরিয়ে আনতে হলে আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে নিচের দিক থেকে উক্ত প্রোগ্রামের আইকনে ক্লিক করলে তা ফিরে আসবে। ১৪৭ কিলোবাইটের পোর্টেবল সফটওয়্যারটি উইন্ডোজের সকল ভার্সনে চলবে। সফটওয়্যারটি www.aplusfreeware.com/categories/LFWV/WatchCat.html সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে।

রেজিস্ট্রি এডিটর নিস্ক্রিয় হলে


ভাইরাসের কারণে অনেক সময় দেখা যায় রেজিস্ট্রি এডিটর ডিজেবল বা নিস্ক্রিয় হয়। ফলে রেজিস্ট্রি এডিটর খুলতে গেলে Registry editing has been disable by your administrator মেসেজ আসে। রেজিস্ট্রি এডিটর সক্রিয় করতে প্রথমে রানে গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করুন তাহলে গ্রুফ পলিসি চালু হবে। এবার User Configuration/Administrative Templates/System/Prevent access to registry editing tools এর উপরে মাউসের বাম বাটন দুইবার ক্লিক করুন। এখানে Enabled থাকলে Disable করুন। আর Not Configured থাকলে Enabled করে Apply করুন এবং Disable করুন এবং গ্রুফ পলিসি বন্ধ করুন। তাহলে রেজিস্ট্রি এডিটর সক্রিয় হবে।

টাস্ক ম্যানেজার নিস্ক্রিয় হলে


ভাইরাসের কারণে অনেক সময় দেখা যায় টাস্ক ম্যানেজার ডিজেবল বা নিস্ক্রিয় হয়। ফলে টাস্ক ম্যানেজার খুলতে গেলে Task Manager has been disable by your administrator মেসেজ আসে। বিভিন্ন ভাবে টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় করতে পারেন।
পদ্ধতি ১: এজন্য নোটপ্যাড খুলে নিচের সংকেত লিখুন এবং TM Enabled.reg নামে সেভ করুন।
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\System]
“DisableTaskMgr”=dword:00000000
এবার TM Enabled.reg ফাইলটি চালু করলে রেজিষ্ট্রি এডিট হবে এবং টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় হবে।
পদ্ধতি ২: রানে গিয়ে REG add HKCU\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\System /v DisableTaskMgr /t REG_DWORD /d 0 /f লিখে এন্টার করলে রেজিস্ট্রি এডিট হবে এবং এবং টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় হবে।
পদ্ধতি ৩: প্রথমে রানে গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করুন তাহলে গ্রুফ পলিসি চালু হবে। এবার User Configuration/Administrative Templates/System/Ctrl+Alt+Del Options থেকে Remove Task Manager এর উপরে মাউসের বাম বাটন দুইবার ক্লিক করে Disable বা Not Configured অপশন সিলেক্ট করে ওকে করুন এবং গ্রুফ পলিসি বন্ধ করুন। তাহলে টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় হবে।

আরো সহজে টাইপ করুন

আমরা বিভিন্ন ধরণের এ্যাপলিকেশনে বিভিন্ন প্রয়োজনে টাইপ করে থাকি। সব ধরনের এপলিকেশনে অটোকারেক্ট নেই (Word এ যেমনটি Auto Correct রয়েছে)। কিন্তু আপনি যদি লেটমিটাইপ (Let Me Type) সফটওয়্যারটি ব্যবহার করেন তাহলে আপনার পূর্বে ব্যবহার করা শব্দ সহজে লিখতে পারবেন। www.clasohm.com/lmt/en সাইট থেকে ৫৯১ কিলোবাইটের সফটওয়্যার এমনকি সোর্স কোডও বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারবেন। এবার সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করুন তাহলে সিস্টেম ট্রেতে কীবোর্ডের আইকন দেখা যাবে। যেখান থেকে বিভিন্ন সেটিংস পরিবর্তন করা যাবে। এখন আপনি যেকোন এপলিকেশনের যা কিছু লিখবেন তা এই সফটওয়্যার সয়ংক্রিয়ভাবে মনে রাখবে এবং এতে যোগ হবে। পরবর্তীতে একই শব্দ লেখা শুরু করলে তার তালিকা পপআপ হিসাবে মাউস পয়েন্টারের সাথে দেখাবে। আপনি যেটি পছন্দ করেন নম্বর হিসাবে উক্ত নম্বর চাপলে সেই শব্দ চলে আসবে। আপনি চাইলে ইচ্ছামত শব্দ যোগ (ইমপোর্ট) করতে পারেন সফটওয়্যারটিতে।

ফোল্ডারে মন্তব্য যোগ করা


কোন ফোল্ডারের উপরে মাউস ধরলে উক্ত ফোল্ডারের সম্পর্কে কিছু তথ্য (অধিনে থাকা ফাইল এবং ফোল্ডারের সাইজ) দেখায়। কিন্তু আপনি যদি উক্ত ফোল্ডারে মন্তব্য যোগ করেন তাহলে ফোল্ডারটির উপরে মাউস ধরলে আপনার লেখা মন্তব্য দেখাবে, যা ক্ষেত্র বিশেষ কাজে লাগবে। এজন্য www.dr-hoiby.com সাইট থেকে HOB Comment XP সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। এবার যেকোন ফোল্ডারের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে …Add Comment এ ক্লিক করুন তাহলে একটি টেক্সট বক্স আসবে যেখানে আপনি আপনার মন্তব্য লিখে এন্টার করলে তা যুক্ত হবে। এরপরে আপনি উক্ত ফোল্ডারের উপরে মাউস ধরলে মন্তব্য দেখাবে।