Friday, March 28, 2014

One of the best PTC site

পোস্ট এর শুরুতে আপনাদের সবাইকে আমার সালাম,আপনারা হইত PTC site এর নাম শুনেছেন।আজকে আপনাদের ১টা Trusted PTC site এর সন্ধান দিব।তো দেরি কিসের চলুন তাহলে >>>

আপনি কী জানেন আপনার নেট স্পিড যদি নূন্যতম ১৮ কেবিপিএস স্পিড এভারেজ হয় তাহলে আপনি মাত্র ৩০ মিনিটের মধ্যে .১ ডলার ইনকাম করতে পারবেন। আর যদি মিনিমাম ৪ ঘন্টা আপনি শ্রম দিতে পারেন তাহলে আপনি ১ ডলার ইনকাম করতে পারবেন।
তো শুরু করা যাক কিভাবে দ্রুত ইনকাম করবেন।সাইন আপ করার পর আপনি নিচের চিত্র অনুসরণ করুন।

রেজিস্ট্রেসন করতে  এখানে ক্লিক করুন






দেখবেন ছবির বাম পাশে আর্নস পয়েন্টস নামে একটি অপশন আছে। সেখানে আপনি আপনার মাউস নিয়ে যান। ফেসবুক নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন। আর্নস পয়েন্টস ক্যাটাগরিতে যে কয়েকটি অপশন আছে তন্মধ্যে ফেসবুক এর কাজ করে সবচেয়ে দ্রুত ইনকাম করা যায়।
ফেসবুক লাইক, শেয়ার, ফটো লাইক, ফলোয়িং করার জন্য প্রথমে আপনি আপনার ফেসবুক ইউজার নেইম প্রোভাইড করে একাউন্ট চিনে দিবেন। এক্ষেত্রে পারসোনাল প্রোফাইল ইউজ না করাই উত্তম। কারণ অনেক খারাপ ছবি বা ফাউল লোক থাকে যাদের লাইক বা ফলো করতে হয়। এজন্য আপনি একটি ফেক প্রোফাইল ক্রেইট করে সেই আইডি আপনি লাইকস প্লানেটে ইউজ করতে পারেন। আর যে ভাইদের ফেক প্রোফাইল আছে তাদের আর নতুন করে ক্রেইট করার পয়োজন নাই।
ফেসবুক প্রোফাইল এড করার পর যে কাজটি করবেন সেটা আপনার সময় এবং মেগাবাইট বাচাবে। সেটা হল আপনি আপনার ব্রাউজারের কন্টেন্ট সেটিংস এ গিয়ে ইমেজ লোড বন্ধ করে দিন। এটি যদি আপনি সাক্সেসফুল্লি করতে পারেন তাহলে আপনি দ্রুত লাইক, শেয়ার সব করতে পারবেন। এভাবে আপনার পয়েন্ট প্রচুর পরিমানে বাড়তে থাকবে।
আপনার যখন লাইক দেওয়া শেষ হবে তখন আপনি আবার রিলোড দিবেন তাহলে আপনি আবার নতুন পেজ পাবেন। সবচেয়ে টাকা এবং পয়েন্ট পাওয়া যায় পেজ লাইক এবং ফটো লাইকে।
এখানে আপনি লাইক করবেন, পেজ শেষ হবে, আবার রিলোড দিবেন।
যখন আপনি দেখবেন আপনি মিনিমাম ৫০০ পয়েন্ট অর্জন করেছেন তখন আপনি উপরের ছবির মত আর্নস পয়েন্ট ট্যাবে গিয়ে নিচে দেখবেন ডেইলি কন্টেস্ট, সেখানে ক্লিক করে আপনি আরও বোনাস পয়েন্টস জিততে পারবেন।
আরও শত শত পয়েন্ট জিততে চাইলে আপনি একটি সিম্পল ব্লগ তৈরী করে ইংলিশে আপনি আপনার পেমেন্ট প্রুফ সহ লাইকস প্লানেটের কাজের বর্ননা দিয়ে একটি ব্লগ তৈরী করবেন। তারপর সেটা আপনি Earn per blog এ গিয়ে আপনার ব্লগের এড্রেস সাবমিট করবেন। এভাবে আপনি নূন্যতম না হলেও ৫০০ পয়েন্টস জিততে পারবেন।
[মনে রাখবেন ৫০০০ পয়েন্টেস এ ১ ডলার]
সুতারং একটু কষ্ট করলে ফ্রি ফ্রি আপনি অনেক পয়েন্টস পাবেন।তাছাড়া আপনি রেফারেল এর মাধ্যমে এও আপনার ইনকাম বাড়াতে পারবেন।যত বেশি রেফারেল আপনি তত বেশি ইনকাম করতে পারবেন।
নিছে আমার  payment proof দিলাম।আর কোন কিছু জানার থাকলে আমার সাথে যোগযোগ করবেন baktear.518@gmail.com


তাহলে আজকের মত এই পয্ন্ত ধন্যবাদ সবাইকে।

Monday, November 14, 2011

গেরিলা মভি ডাউনলোড করুন এক্ষুনি


                                                                                    Download

মোবাইলের তথ্য জেনে নিন আইএমইআই নম্বরের মাধ্যমে



প্রত্যেকটা মোবাইল ফোনের সতন্ত্র আইএমইআই (IMEI) নম্বর থাকে। এই আইএমইআই নম্বর দ্বারা জানা যায় মোবাইল কোন ব্যান্ডের, কোন মডেলের এবং কোথায় তৈরী হয়েছে।
আইএমইআই (IMEI) নম্বর জানা: মোবাইল ফোনে *#06# চাপলে ১৫-১৭ ডিজিটের সিরিয়াল নম্বর বা IMEI নম্বর আসবে। অথবা মোবাইল ফোনের ব্যাটারী খুললে সেটের সাথের স্টিকারে সিরিয়াল নম্বর বা IMEI নম্বর লিখা পাওয়া যাবে।
তথ্য জানা: বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য এইখান থেকে Check IMEI সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ইনস্টল করে চালু করুন। এবার মোবাইল ফোন থেকে প্রাপ্ত সিরিয়াল নম্বর বা IMEI নম্বর এর প্রথম ৯ ডিজিট IMEI অংশে লিখে সার্চ করুন তাহলে নিচে ব্যান্ড, কোন মডেল এবং কোথায় তৈরী তার তথ্য আসবে।

গেম: "কল অফ ডিউটি" ৪০০ মিলিয়ন ডলার ব্যবসা করেছে


(প্রিয় টেক) ধারনা করা হচ্ছে, "কল অফ ডিউটি: মডার্ন ওয়ারফেয়ার থ্রি" হলো এযাবৎ কালের সবচে ব্যবসা সফল ভিডিও গেম। গেম প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাক্টিভিশন বলেছে, এখন থেকে তারা বছরে কম, কিন্তু ভালো গেম বাজারে ছাড়বে।এই গেমিং কোম্পানীটি বছরে ৪ বিলিয়ন ডলার আয় করে, আর এই একটি গেমই তাদেরকে এনে দিচ্ছে এক তৃতীয়াংশ উপার্জন। অ্যাক্টিভিশন আরো জানিয়েছে যে, গেমটি রিলিজ হওয়ার মাত্র ২৪ ঘন্টার ভেতর ৬৫ লক্ষ কপি বিক্রি হয়ে যায়, যার মূল্য ৪০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
অবাক হলেও সত্যি যে, এই টাকা আসে কেবলমাত্র দুটো ভৌগলিক এলাকা থেকে - আমেরিকা এবং ইংল্যান্ড। এশিয়ার এই অঞ্চলে গেমটি এখনো তেমন বিক্রি হয়নি।


বের হল "কল অফ ডিউটিঃ" মডার্ন ওয়ারফেয়ারের ৩-এর ট্রেইলার

পেনড্রাইভের জায়গা সাশ্রয় করুন



সাধারনত পেন ড্রাইভ FAT, FAT 32 ফাইল সিস্টেমে চলে,ফলে এখানে ফাইল compression বা সংকোচনের কোন সুবিধা পাওয়া যায় না। কিন্তু NTFS ফাইল সিস্টেমে compression সুবিধা রয়েছে।যেমন,৫০ মেগাবাইটের একটি ফাইল NTFS ফরম্যাটের ড্রাইভে মাত্র ৩০ মেগাবাইট জায়গা নেবে।তাই NTFS ফাইল সিস্টেমে পেন ড্রাইভের মেমোরি অনেক সাশ্রয় হয়।আপনার পেন ড্রাইভকে NTFS ফরম্যাটে কনভার্ট করতে Start/Run- এ গিয়ে cmd লিখে কমান্ড খুলন এবং convert X: /FS:NTFS লিখে Enter চাপুন (X এর জায়গায় পেন ড্রাইভ যে ড্রাইভে রয়েছে তার অক্ষর হবে,যেমন L ড্রাইভে হলে হবে L )।এখন My computer এ গিয়ে পেন ড্রাইভের আইকনে ডান ক্লীক করে Properties এ যান।এখান থেকে ’ Compress Drive to Save Disk SpaceÕ অপশনে টিক দিয়ে OK করুন,এখন ’ Apply To Sub Folders and FilesÕ অপশন (যদি আসে) OK করে বের হয়ে আসুন।ব্যস কাজ শেষ। এখন পেন ড্রাইভে কোন ফাইল কপি করলে সেটা খুব বেশী জায়গা নেবে না,ফলে পেন ড্রাইভের মেমোরি অনেক সাশ্রয় হবে।

পেনড্রাইভে ভাইরাস আক্রান্ত ফাইল পুনরুদ্ধার

অনেক সময় দেখা যায় পেনড্রাইভে ভরে দরকারি কোনো ফাইল নিয়ে গেলেন প্রিন্ট করার জন্য। তখন আপনার পেনড্রাইভটি নিয়ে ভালো কোনো কম্পিউটারে (যে কম্পিউটারে ভাইরাস নেই এবং সাম্প্রতিকতম অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার আছে) পরীক্ষা করবেন। পরীক্ষা বা স্ক্যান করার সময় হয়তো দেখা গেল পেনড্রাইভে ভাইরাস বা ওয়ার্ম রয়েছে। ভাইরাস আক্রান্ত কিছু ফাইলকে অ্যান্টিভাইরাস মুছে দিতে পারে।স্ক্যান শেষ হওয়ার পর পেনড্রাইভ ফাঁকা দেখাতে পারে।অর্থাৎ পেনড্রাইভে কিছুই নেই।
ভয়ের কিছু নেই।এমন হলে পেনড্রাইভে মাউসের ডান ক্লিক করে প্রোপার্টিজে গিয়ে দেখা যাবে, পেনড্রাইভে কিছু ফাইল বা ডেটা আছে কিন্তু সেগুলো দেখা যাচ্ছে না। সেগুলো দেখার জন্য My Computer-এর মেনুবারের Tools থেকে Folder options নির্বাচন করে View-এ ক্লিক করুন। এখন Show hidden files and folders-এ টিক চিহ্ন দিন এবং Hide extensions.. এবং Hide protected.. বক্স থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন দেখবেন পেনড্রাইভে আপনার ফাইল, ফোল্ডারগুলো লুকানো অবস্থায় দেখা যাচ্ছে এবং সেগুলো ভালো আছে, নষ্ট হয়নি। পেনড্রাইভে করে কোনো ফাইল বা ফোল্ডার অন্য কোনো কম্পিউটারে নিতে চাইলে সেগুলো জিপ করে নেবেন। জিপ করা ফাইল বা ফোল্ডারে ভাইরাস আক্রমণ করে না। কোনো ফাইল বা ফোল্ডার জিপ করতে চাইলে সেটিতে ডান ক্লিক করে Send to Compressed (Zipped)-এ ক্লিক করুন। দেখবেন জিপ হয়ে গেছে। আবার আনজিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Extract All-এ ক্লিক করে পরপর দুবার Next-এ ক্লিক করতে হবে।

মানসম্পন্ন মোবাইল সেট চেনার উপায়



আপনার হাতের মোবাইল সেটটি আসল না নকল কিংবা কোথায় তৈরি হয়েছে, বিষয়টি জেনে নিন শুধু একটি কোড টাইপের মাধ্যমে। আপনার হ্যান্ডসেটে *#06# চাপুন, সঙ্গে সঙ্গে 15 সংখ্যার একটি আন্তর্জাতিক মোবাইল ইক্যুইপমেন্ট আইডেনটিটি নম্বর চলে আসবে। এখন ৭ম এবং ৮ম নম্বরের দিকে খেয়াল করুন। যদি ৭ম এবং ৮ম নম্বর 02 বা 20 হয়, সেক্ষেত্রে হ্যান্ডসেটটির কোয়ালিটি খুব খারাপ, 08 বা 80 হয়ে থাকলে হ্যান্ডসেটটির কোয়ালিটি মানসম্মত, 01 বা 10 হলে খুব ভালো, 00 হলে হ্যান্ডসেটটি প্রধান কারখানার তৈরি এবং 13 হলে সেটের কোয়ালিটি খুবই খারাপ এবং এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর হতে পারে।